সাইফুল ইসলাম,কক্সবাজার জার্নাল ◑
জনশূন্য পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতসহ কক্সবাজারের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রগুলো। করোনা ভাইরাসের ঝুঁকি এড়াতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান স্থানীয় সচেতন মহল। একদিন আগেও কক্সবাজারের পর্যটন কেন্দ্রগুলো লোকে-লোকারণ্য ছিলো। পর্যটকে ভরপুর ছিলো আবাসিক হোটেলগুলোতেও। কিন্তু এখন জনশূণ্যে পরিনত হয়েছে। হঠাৎ একটি ঘোষণাই বদলে গেল পুরো চিত্র। পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে নেমে আসলো নীরবতা। কোথাও নেই কোলাহল।
এদিকে,করোনা ভাইরাসের বিস্তার রোধ এড়াতে কক্সবাজারের সকল পর্যটন কেন্দ্রেগুলো পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (১৯ মার্চ) বিকালের দিকে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, ইনানী সৈকত, হিমছড়ি ঝর্ণা ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কসহ পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে এখন পর্যটক নেই। এমনকি স্থানীয়দের আনাগোনাও নেই। বিরাজ করছে শুনশান নিরবতা। পর্যটক না থাকায় স্থানীয় দোকানগুলো প্রায়য় বন্ধ।
প্রসঙ্গত: বুধবার বিকালে করোনা ভাইরাস থেকে আত্মরক্ষায় জনসমাগমে বিধিনিষেধ আরোপের ঘোষণার পর থেকেই জনশুণ্য হয়ে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতসহ আশপাশের পর্যটন কেন্দ্রগুলো। এছাড়াও বহিরাগত পর্যটক ঠেকাতে কক্সবাজার- চট্টগ্রাম মহাসড়কের চকরিয়া উপজেলার হারবাং ইনানী রিসোর্ট এলাকায়সহ কক্সবাজারের বিভিন্ন স্থানে পুলিশের চেক পোস্ট বসানো হয়েছে।
প্রতিদিনের খবরগুলো আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে পেতে নিচের লাইক অপশনে ক্লিক করুন-